করোনা মহামারী মোকাবেলায় দ্রুত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার আহবান জানিয়ে প্রবাসে অবস্থানরত বাংলাদেশী শিক্ষক-শিক্ষার্থী-গবেষকদের বিবৃতি

২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে চিনে প্রথম করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী চিহ্নিত হয়। এরপর গত তিন মাসে সমগ্র পৃথিবীর ১৭৭টি দেশে ২৮ শে মার্চ দুপুর ১:২৭ মিনিট পর্যন্ত (বাংলাদেশ সময়)  ৫,৯৮,০৭০ জন আক্রান্ত এবং ২৭,৭৬১ জন ব্যক্তির মৃত্যু নিশ্চিত হওয়া গেছে। গত ৮ ই মার্চ ২০২০ তারিখে বাংলাদেশে প্রথম করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তি চিহ্নিত হয়। যথোপযুক্ত ব্যবস্থা না নিলে বর্তমানে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য ইমপেরিয়াল কলেজ লন্ডনের প্রফেসর Neil Ferguson এর মডেল অনুযায়ী বাংলাদেশে কমপক্ষে ৮ কোটি ৯১ লাখ মানুষ এ রোগে আক্রান্ত হতে পারে, আইসিইউ সাপোর্ট লাগতে পারে ৬,৯৬,৫৯৫ জনের এবং ৫ লাখ আক্রান্ত মানুষ মারা যেতে পারে। এরকম সম্ভাব্য ভয়াবহ পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশে অবস্থানরত আমাদের পরিবারবর্গ, আত্মীয়স্বজনসহ সমগ্র দেশের জন্য আমরা উদ্বিগ্ন। এখনি দ্রুত সর্বাত্মক চেষ্টা চালালে এই সংখ্যা কমিয়ে আনা সম্ভব।

ইতোমধ্যে বাংলাদেশ সরকার দেশে কমিউনিউটি ট্রান্সমিশন সীমিত করার জন্য বিভিন্ন পদেক্ষেপ নিয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, শুধুমাত্র লক-ডাউন করে নয় বরং সম্ভাব্য আক্রান্ত রোগীকে খুঁজে বের করে, পরীক্ষার মধ্য দিয়ে শনাক্ত করে এবং তার প্রেক্ষিতে ব্যবস্থা নেওয়ার মাধ্যমেই একে মোকাবেলা করা সম্ভব। 

করোনা পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে চিকিৎসা উপকরণের প্রয়োজনীয়তা বুঝার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের কথা বলা যেতে পারে। নিউইয়র্ক, যেখানে ১ কোটি ৯৫ লাখ লোকের বাস, সেখানে শুধুমাত্র ২৬ মার্চ ২০২০ তারিখেই ১৮,৬২৫ জনের টেস্ট করা হয়, যার মধ্যে ৬,৪৪৭ জন করোনা আক্রান্ত বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। এ অঙ্গরাজ্যে ১২ থেকে ১৩ হাজার ভেন্টিলেটর রয়েছে। পরিস্থিতির বিবেচনায় সম্প্রতি একটি ভেন্টিলেটর দুইজন আক্রান্ত রোগীর ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে অঙ্গরাজ্যটি। তা সত্ত্বেও গভর্নরের আশংকা যদি অবিলম্বে পর্যাপ্ত ভেন্টিলেটরের ব্যবস্থা না করা যায় তাহলে অনেক রোগীর জীবন সংকটাপন্ন হবে। এদিকে, আমাদের দেশে শুরুর দিকে রোগ-নির্ণয় কিট ছিল প্রায় ২০০০টি যার বেশকিছু ইতিমধ্যে ব্যবহৃতও হয়ে গেছে। আরও নতুন ৪০,০০০কিট ইতোমধ্যে পৌঁছেছে। বর্তমানে দেশে মাত্র ২৯টি ভেন্টিলেশন সুবিধা আছে! আরো ১০০ টি ভেন্টিলেশন সুবিধার প্রস্তুতি প্রক্রিয়াধীন যা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই অপ্রতুল। 

এমতাবস্থায় বাংলাদেশে দল-মত নির্বিশেষে সকলে একত্রিত হয়ে আমাদের সীমাবদ্ধতাকে অনুধাবন করে তা সমাধানের চেষ্টা করা উচিত। এই মহামারীকে ঠেকানোর জন্য আমাদের প্রত্যাশা যে সরকার নিম্নলিখিত বিষয়গুলোকে গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করবে। 

১। আসন্ন সম্ভাব্য করোনা মহামারী পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য ঢাকাসহ সারাদেশে জেলা-উপজেলা পর্যায়ে পর্যাপ্ত রোগ-নির্ণয় কিট, নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র এবং ভেন্টিলেটরের ব্যবস্থা করা। করোনার উপসর্গ উপস্থিতি হওয়া থেকে শুরু করে চিকিৎসা, পরিচর্যা এবং মৃত-ব্যক্তিদের সৎকারসহ সমস্থ প্রক্রিয়ার সহজবোধ্যভাবে গাইডলাইন আকারে প্রকাশ ও প্রচার নিশ্চিত করা। 

২। চিকিৎসার সাথে সম্পর্কিত চিকিৎসক, নার্সসহ সকলের ব্যক্তিগত সুরক্ষা সামগ্রী (PPE) সমেত পর্যাপ্ত নিরাপত্তা সামগ্রী অগ্রাধিকার ভিত্তিতে নিশ্চিত করা। এছাড়াও যেসব স্বেচ্ছাসেবক, মাঠকর্মী, এবং কর্মচারী মাঠপর্যায়ে কাজ করবে তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। 

৩। এ কাজে স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীকে প্রস্তুত করা ও তাদের কাজের মধ্যে সমন্বয় সাধন করা। অনেক মানুষ বিশেষত তরুণ এবং বিভিন্ন সাংস্কৃতিক-সামাজিক সংগঠনের কর্মীবৃন্দ স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করতে ইচ্ছা পোষণ করেছে। তাদেরকে নিরাপত্তা বিষয়ক ট্রেনিং প্রদান ও তাদের মধ্যে সমন্বয় সাধন করা।

৪। শ্রমিক,কর্মজীবিসহ নিম্নবিত্ত মানুষদের জন্য আপদকালীন সময়ে বিনামূল্যে খাদ্যশস্য বিতরণ করা।একইসাথে কঠোরভাবে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির দাম নিয়ন্ত্রণ করা। এ প্রসঙ্গে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ সরকার সাড়ে সাত কোটি মানুষকে ছয় মাসের শস্য দেওয়ার ঘোষণার কথা স্মরণ করা যেতে পারে। উল্লেখ্য যে, পশ্চিমবঙ্গের চলতি অর্থ বছরের বাজেট ভারতীয় মুদ্রায় ২ লক্ষ ৫৫ হাজার ৬৭৭ কোটি যেখানে আমাদের বাজেট ৫ লক্ষ ২৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকা।  

৫। লক-ডাউনকৃত এলাকায় সকল মানুষের মানবিক জীবনযাত্রা নিশ্চিত করা। করোনায় আক্রান্ত রোগী যাতে কোন ধরনের সামাজিক হয়রানি/বৈষম্যের শিকার না হয় তা নিশ্চিত করা।   

৬। সামাজিক গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ যেমন লেখক, সাহিত্যিক, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, সাংস্কৃতিক কর্মী, আলেম-ওলেমাসহ বিভিন্ন ধর্মের বিদ্বানদের দিয়ে প্রচার-প্রচারণা চালানো। মানুষেরর মধ্যে আস্থা অর্জন ও দ্রুততার সাথে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য তথ্য আদান- প্রদানের সমস্ত বাধা দূর করা।  

৭ । জ্ঞানের বিভিন্ন শাখার গবেষকদের একত্রিত করে জরুরি ভিত্তিতে সম্ভাব্য পরিস্থিতি মোকাবেলার নিমিত্তে টিম তৈরি করা। যারা দেশীয় বাস্তবতায় দেশের অভ্যন্তরে কিভাবে পিপিই, অস্থায়ী বিশেষায়িত হাসপাতাল, নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র থেকে শুরু করে কী পদ্ধতিতে সংগরোধ (কোয়ারেন্টাইন) করা যায়, সর্বোপরি সার্বিক বিষয়ে দিক-নির্দেশনা দিবেন। এই পুরো প্রক্রিয়াটি অভিজ্ঞ ও আন্তজার্তিকভাবে স্বীকৃত একজন গবেষকের তত্ত্বাবধানে সমন্বিত করা।  

 ৮। ইতোমধ্যে ড. বিজন কুমার শীল এবং তার গ্রুপ নিজস্ব উদ্যোগে করোনা নির্ণয় পদ্ধতি নিয়ে কাজ শুরু করছেন। দেশের গবেষকদের অনেকেই করোনা সম্পর্কিত গবেষণা কাজে সম্পৃক্ত হতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। দেশের বাইরের গবেষকদের অনেকেও সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে প্রস্তুত আছেন। তাঁদের সহ দেশ-বিদেশের বিভিন্ন গবেষকদের সম্মিলিত অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে আশু এই মহামারী মোকাবেলা করা সম্ভব হতে পারে। এরই মধ্যে অত্যন্ত দুঃখজনক হলো, করোনার সম্ভাব্য রোগীর সংখ্যা নিয়ে রিপোর্ট তৈরি করে বিপাকে আছেন ড. মলয় কান্তি মৃধা। এ ক্রান্তিলগ্নে রাষ্ট্রের উচিত নির্মোহ গবেষণার পরিবেশ নিশ্চিত করা। 

এ বিবৃতিতে সম্মতি প্রদানকারী ব্যক্তির তালিকা:

১। মোঃ ইমদাদুল হক খান, ইউনিভার্সিটি অফ মিসিসিপি, যুক্তরাষ্ট্র

২। ড. মোঃ রফিকুল ইসলাম, কেন্ট স্টেট ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র

৩। ড. আরিফ নিক্সন, ওসাকা ইউনিভার্সিটি, জাপান

৪। ড. মোহাম্মদ সিরাজ উদ্দিন, ইউনিভার্সিটি অব জর্জিয়া, যুক্তরাষ্ট্র

৫। নূর এ কাসিদা ইসলাম, ইউনিভার্সিটি অফ বন, জার্মানি

৬। ড. তানিয়া সুলতানা বনি, জন হপকিন্স ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র

৭। সাবরিনা শামীন আলম, ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়, কানাডা

৮। তাহরিমা হোসেন, ইউনিভার্সিটি অফ সাঊথ্যাম্পটন, যুক্তরাজ্য

৯। মো. শরীফ উল্লাহ্, ওল্ড ডমিনিয়ন ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র

১০। অয়ন সাহা, ইউনিভার্সিটি অফ নিউ সাউথ ওয়েলস, অস্ট্রেলিয়া 

১১। মীর সালমা আক্তার, ইউনিভার্সিটি অফ রেজিনা, কানাডা

১২। মো: আল-আমিন, ইউনিভার্সিটি অফ পাদোভা, ইতালি

১৩। মোঃ আরিফুর রহমান, ওসাকা ইউনিভার্সিটি, জাপান

১৪। রিদওয়ান ইসলাম, ইউনিভার্সিটি অফ নেব্রাস্কা মেডিকেল সেন্টার, যুক্তরাষ্ট্র

১৫। কুতুব আশরাফ, ইউনিভার্সিটি পিয়েরি মেরি কুরি, ফ্রান্স

১৬। ড. মো. আখেরুজ্জামান টেক্সাস টেক ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র

১৭। রাশিক ইফতেখার রুশো, ইউনিভার্সিটি অফ কিউবেক, কানাডা

১৮। নাহিদ সুলতানা, কুমামোতো ইউনিভার্সিটি, জাপান

১৯। নাজমুল হাসান মুজাহিদ, মনাশ ইউনিভার্সিটি, মালয়েশিয়া

২০। মহসিনা মুক্তি, পাদোয়া বিশ্ববিদ্যালয়, ইতালি

২১। নিপুণ মজুমদার, ফ্রেডরিচ শিলার ইউনিভার্সিটি অব ইয়েনা, জার্মানি

২২। তসলিম মাহমুদ পলাশ, মনাশ ইউনিভার্সিটি, অস্ট্রেলিয়া

২৩। কাজী মুসা, ইউ আই টি এম, মালয়েশিয়া

২৪। গাজী তারেক, ইউনিভার্সিটি অফ গোয়েলফ, কানাডা

২৫। তালুকদার মোহাম্মদ মিসবাহ উদ্দিন, ফ্রি ইউনিভার্সিটি বার্লিন, জার্মানি 

২৬। মাহমুদ হাসান, ইউনিভার্সিটি অফ মন্ট্রিয়েল, কানাডা

২৭। তাসরিন সুলতানা, কিয়ুশু ইউনিভার্সিটি, জাপান

২৮। আতিয়া ফেরদৌসী, মিডল টেনেসি স্টেট ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র

২৯। মোঃ ইউনুস মিয়া, ইউনিভার্সিটি অফ উইসকনসিন মিলাওয়াকে, যুক্তরাষ্ট্র 

৩০। ইসমাইল হোসেন, ওহাইও ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র

৩১। অভিজিৎ সুকুল জিতু, ওহাইও ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র

৩২। মো হাবিবুল হাসান মজুমদার, ওয়েস্ট ভার্জিনিয়া ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র

৩৩। অর্পিতা আদিত্য, মেরিল্যান্ড ইউনিভার্সিটি -কলেজ পার্ক, যুক্তরাষ্ট্র

৩৪। মোঃ মাইন উদ্দিন রনি, মেরিল্যান্ড ইউনিভার্সিটি -কলেজ পার্ক, যুক্তরাষ্ট্র

৩৫। অলি আহমেদ, ক্লেমসন ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র

৩৬। সজীব হালদার, উইচিতা স্টেট ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র 

৩৭। মুস্তাফা রিফাত, পেনসিলভানিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটি,  যুক্তরাষ্ট্র

৩৮। ইমরুল শাহরিয়ার, পার্ডু ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র 

৩৯। তমা ভৌমিক, পার্ডু ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র 

৪০। আরিফ মাসরুর, পেনসিলভানিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র

৪১। জালিশ মাহমুদ রিয়াদ, আইকান স্কুল অফ মেডিসিন, মাউন্ট সিনাই হসপিটাল, যুক্তরাষ্ট্র

৪২। তাহমিদ ফায়সাল, ইউনিভার্সিটি অফ টেক্সাস এট ডালাস, যুক্তরাষ্ট্র

৪৩। মোঃ লিটন আলী, ইউনিভার্সিটি অফ টেক্সাস রিও গ্রান্ডে ভ্যালি, যুক্তরাষ্ট্র

৪৪। মুহাম্মদ শওকত আলম, ইউনিভার্সিটি অফ টেক্সাস এট সান আন্টোনিও, যুক্তরাষ্ট্র

৪৫। ডালিম মিয়া, টেক্সাস স্টেট ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র

৪৬। মোঃ পারভেজুর রহমান,মিডল টেনেসি স্টেট ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র

৪৭ । মোঃ তানজিল হক, মিডল টেনেসি স্টেট ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র   

৪৮। মোঃ আখতারুজ্জামান, ইউনিভার্সিটি অফ আলাবামা, যুক্তরাষ্ট্র 

৪৯। রাফি সাজাদ, দি ইউনিভার্সিটি অফ আলাবামা, যুক্তরাষ্ট্র

৫০। আরাফাত রহমান, ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া রিভারসাইড, যুক্তরাষ্ট্র

৫১। মনজুরুল ইসলাম রিফাত, ইউনিভার্সিটি অফ লুইজিয়ানা এট লাফায়েত, যুক্তরাষ্ট্র

৫২। মামুন সরকার, ইউনিভার্সিটি অফ নেব্রাস্কা-লিংকন, যুক্তরাষ্ট্র

৫৩। জাহেদ আরমান, সাউদার্ন ইলিনয় ইউনিভার্সিটি কার্বনডেল,যুক্তরাষ্ট্র

৫৪। মঈনুল হোসেন রাহাত, ইউনিভার্সিটি অব ফ্লোরিডা, যুক্তরাষ্ট্র

৫৫। নুসাইবা জামান, ইউনিভার্সিটি অফ সেন্ট্রাল ফ্লোরিডা, যুক্তরাষ্ট্র

৫৬। দিদারুল আলম, ইউনিভার্সিটি অফ সেন্ট্রাল ফ্লোরিডা, যুক্তরাষ্ট্র

৫৭। দুর্জয় দেব, ইউনিভার্সিটি অফ সেন্ট্রাল ফ্লোরিডা, যুক্তরাষ্ট্র

৫৮। সাখাওয়াত হোসেন তানিম, ইউনিভার্সিটি অফ সাউথ ফ্লোরিডা, যুক্তরাষ্ট্র

৫৯। রোমান সরদার, ইউনিভার্সিটি অফ সাউথ ক্যারোলাইনা, যুক্তরাষ্ট্র

৬০। ফখরুদ্দীন আলী আযম, ওকলাহোমা স্টেট ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র

৬১। শেখ মোঃ মাহামুদুল ইসলাম, ইউনিভার্সিটি অফ হাওয়াই, যুক্তরাষ্ট্র

৬২। বুলবুল আহমেদ, বেইলর ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র

৬৪। মুকতাশিফ আনোয়ার, ইউনিভার্সিটি অফ টলেডো, যুক্তরাষ্ট্র

৬৫। ইয়াকুব জাকের, ইউনিভার্সিটি অফ টলেডো, যুক্তরাষ্ট্র

৬৬। জুম্মি নাহ্দিয়া, কেনেসো স্টেট ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র

৬৭। হাসিবুর রহমান, ওহাইও ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র

৬৮। মো: হুমায়ুন কবির, ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া-মার্সেড, যুক্তরাষ্ট্র 

৬৯। নাফিস বিন মাসুদ, ইউনিভার্সিটি অফ ওয়েমিং, যুক্তরাষ্ট্র  

৭০। সৈয়দা প্রেম আরা বাহার, রাইট স্টেট ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র

৭১। মোহাম্মদ আল আমীন, ইউনিভার্সিটি অফ মিসিসিপি, যুক্তরাষ্ট্র

৭২। ওবায়দা শাম্মামা, ইউনিভার্সিটি অফ মিসিসিপি, যুক্তরাষ্ট্র

৭৩। মাহমুদ হাসান, ইউনিভার্সিটি অফ মিসিসিপি, যুক্তরাষ্ট্র

৭৪। আবদুস সামাদ, ইউনিভার্সিটি অফ মিসিসিপি, যুক্তরাষ্ট্র

৭৫। বাহারুল ইসলাম, ইউনিভার্সিটি অফ মিসিসিপি, যুক্তরাষ্ট্র

৭৬। জাহিদ হাসান, ইউনিভার্সিটি অফ মিসিসিপি, যুক্তরাষ্ট্র

৭৭ । সুজন মেহেদী হাসান,ইউনিভার্সিটি অফ মিসিসিপি, যুক্তরাষ্ট্র

৭৮। কল্লোল তালুকদার, ইউনিভার্সিটি অফ মিসিসিপি, যুক্তরাষ্ট্র

৭৯। শাতিল আলম শুভ, ইউনিভার্সিটি অফ মিসিসিপি, যুক্তরাষ্ট্র

৮০। শাহ তামান্না সাহীল, ইউনিভার্সিটি অফ মিসিসিপি, যুক্তরাষ্ট্র

৮১। লাল মামুদ, ইউনিভার্সিটি অফ মিসিসিপি, যুক্তরাষ্ট্র

৮২। স্মিতা প্রভা হালদার, ইউনিভার্সিটি অফ মিসিসিপি, যুক্তরাষ্ট্র

৮৩। অভিজিৎ সরকার, ইউনিভার্সিটি অফ মিসিসিপি, যুক্তরাষ্ট্র

৮৪। মেহজাবিন হোসেন, ইউনিভার্সিটি অফ মিসিসিপি, যুক্তরাষ্ট্র

৮৫। দিগন্ত ইসলাম, ওল্ড ডমিনিওন ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র    

৮৬। রাওদাহ মাহমুদ, ওল্ড ডমিনিওন ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র   

৮৭। মোঃ ওবাইদুল ইসলাম, ওল্ড ডমিনিওন ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র   

৮৮। পুষ্পিতা কুমকুম, ওল্ড ডমিনিওন ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র   

৮৯। নাজমিন আরা সুলতানা, ওল্ড ডমিনিওন ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র   

৯০। মোহাম্মদ শাহাব উদ্দিন, ওল্ড ডমিনিওন ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র   

৯১। মো. শফিকুল  ইসলাম, ইউনিভার্সিটি অফ মেরিল্যান্ড মেরিল্যান্ড, যুক্তরাষ্ট্র 

৯২। মুনতাবীর হাসান চৌধুরী, ওল্ড ডমিনিওন ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র  

৯৩। শরিফুজ্জামান শাকেল, ওল্ড ডমিনিওন ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র  

৯৪। শ্রাবণী ঘোষ, ওল্ড ডমিনিওন ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র   

৯৫। কামরুল হাসান, ওল্ড ডমিনিওন ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র   

৯৬। মোঃ আলী রেজা আল আমিন, ওল্ড ডমিনিওন ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র 

৯৭। সাদিয়া তাহসিন মৈত্রী, ওল্ড ডমিনিয়ন ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র

৯৮। মুহাম্মদ মুজিবুর রহমান ভূঁইয়া, ইউনিভার্সিটি অফ মেরিল্যান্ড, যুক্তরাষ্ট্র   

৯৯। তীর্থ নন্দী, টেম্পল ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র 

১০০। মু. ইকরামুল হাসান, ইউনিভার্সিটি অব মেইন, যুক্তরাষ্ট্র

১০১। পলাশ কুমার রয়, উইচিতা স্টেট ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র 

১০২। আলভী মাহমুদ,ওকলাহোমা স্টেট ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র। 

১০৩। বশির ইবনে জাফর, মাহশা ইউনিভার্সিটি, মালয়েশিয়া

১০৪। আবু আশিক মোঃ ইরফান, ইন্ডিয়ানা ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *