ফৌজদারি মানহানি থেকে সাইবার মানহানি: স্বাধীন বাংলাদেশে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক চর্চার আদ্যপান্ত

অবশ্যই মানহানির কবল থেকে মানুষের মর্যাদাকে রক্ষা করার বিধান থাকতে হবে। মানহানির বিফৌজদারিকরণের মানে এই নয় যে মানহানিকে পুরোপুরি বিলুপ্ত করতে হবে। এর অর্থ হল মানহানির মামলায় কেবল দেওয়ানি দায় থাকবে।

আইন যখন ন্যায্যতার বিপরীতে অবস্থান নেয়, তখন মানুষের দায়িত্ব সেই আইনকে উপড়ে ফেলা

দুই-দুইবার দেশ স্বাধীন করার পরও কেন একটা স্বাধীন রাষ্ট্র এখনো গড়ে তোলা গেল না, সে বিষয়ে আমাদের রাষ্ট্রনৈতিক চেতনাকে এখনো যে প্রায় বুদ্ধি-প্রতিবন্ধী পর্যায়ে আটকে রাখা গেছে, তার মূল চাবিকাঠিটা এইখানে।

বিনা বিচারে হত্যার কি কোনো আইন আছে?

'বিনা বিচারে হত্যা' এই শিরোনামে বাংলাদেশ রাষ্ট্রে কোনো আইন বা আইনের কোনো ধারা নেই। কিন্তু এই রাষ্ট্রে ৭২ সাল থেকে আইন হিসাবে যা প্রচলিত আছে তা ব্যবহার করেই প্রয়োজন মতো রাষ্ট্র যে কাউকে বিনা বিচারে হত্যা করতে পারে এবং হত্যাকারীদের বিচারের আওতা থেকে রেহাই দিতে পারে।

রাষ্ট্রের হিংসা ও কঠোর আইন উৎপাদন পুনরুৎপাদন প্রকল্প

ক ) যেই রাষ্ট্রের আইন যতো কঠোর, সেই রাষ্ট্রে অপরাধ ও হিংস্রতার মাত্রা ও তীব্রতা ততো বেশী । এটুকু বোঝার জন্য দিগগজ পণ্ডিত, আইন বিশারদ...

‘স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি’ প্রসঙ্গে

লিখেছেন হাসনাত কাইয়ুম ‘কনফেসনাল স্টেটমেন্ট’ বা অভিযুক্তের ‘স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি’ একটা লিগ্যাল টার্ম । ইংরেজি ‘কনফেসন’ শব্দটি একটি ধর্মীয় রিচ্যুয়ালের সাথেও যুক্ত। ধারণা করা যায় ধর্ম...