নিওলিবারেল জমানার অবসান হচ্ছে। কী আসছে এরপর?

আসলে এভাবে পরিবর্তন আসেনা। সব মানুষের আলাদা আলাদা কাজ রয়েছে। শিক্ষক এবং নৈরাজ্যবাদী, যোগাযোগকারী বা আন্দোলনকারী, উষ্কানী দাতা এবং শান্তির অগ্রদূত, যিনি খটোমটো একাডেমিক লেখা লিখছেন, আর যে অনুবাদক সেটা সহজ করে সবার কাছে পৌঁছে দিচ্ছেন, যে মানুষগুলো ঘটনার বাইরে থেকে তদবির করছে, আর যাদের দাঙ্গা পুলিশ টেনে হিঁচড়ে হাজতে পুরছে সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে।

ইভান ইলিচের নজর দিয়ে চলমান মারী সম্পর্কিত কয়েকটি জিজ্ঞাসা

এই চিন্তা রাজনীতিবিদদের এরকম আচরণ করা থেকে বিরত রাখতে পারেনি যেন তাঁরা বিজ্ঞানের নিছক কর্তব্যনিষ্ঠ অধীনস্ত৷ আমার মতে, যারা আক্রান্ত না তাঁদের আধা-সঙ্গনিরোধে রাখার নীতি গ্রহণ— যে নীতি খোয়ানো চাকুরি, বন্ধ হওয়া ব্যাবসা-বানিজ্য, হতাশাগ্রস্ত লোক এবং ঋণ জর্জরিত সরকারের ক্ষেত্রে বিপর্যয়কর পরিণামের পিছনে থাকাটা সঙ্গত— একটি রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত এবং সেইভাবেই তা আলোচনার দাবি রাখে। কিন্তু এই মুহূর্তে বিজ্ঞানের প্রশস্ত উর্দির সব রাজনীতিবিদকে এই বিতর্ক থেকে আশ্রয় দিয়ে দিচ্ছে। বিদ্যমান নৈতিক সিদ্ধান্তগুলো নিয়েও কেউ আওয়াজ পর্যন্ত তুলে না। সেসব সিদ্ধান্তের ভার বিজ্ঞানের উপর।