রবীন্দ্রনাথ চেয়েছিলেন ইহুদিদের পুনর্বাসন এবং আরবদের সঙ্গে তাদের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান। কিন্তু সেটা যে ইসরায়েল নামক স্বতন্ত্র কোনো জাতিরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সম্ভব নয়, সে ব্যাপারে রবীন্দ্রনাথ নিশ্চিত ছিলেন।
‘জেনোসাইড’ প্রচলিত সংজ্ঞা দ্বারা যেমন ইসরায়েলের বিরুদ্ধে জেনোসাইডের অভিযোগ তোলা যায়, তেমনি একইভাবে একই সংজ্ঞা ও কনভেনশন ব্যবহার করে ইসরায়েল পার পেয়ে যেতে পারে। ভূত খোদ জাতিসংঘের জেনোসাইড কনভেনশনের ভেতরেই লুকিয়ে আছে: আত্মরক্ষা ও সামরিক জরুরতের অজুহাতে শক্তিশালী রাষ্ট্রসমূহ জেনোসাইডমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে সক্ষম হয়।
মানুষের প্রথম অবাধ্যতা,নিষিদ্ধ গন্ধমের স্বাদমরণ আনলো দুনিয়ায়, আনলো দুঃখ,বেহেশত হইতে বিতাড়িত, যতদিন নাআসলেন সেই মহাত্মা মানব,আবার ফিরাইয়া দিতে আমাদের সেইহারানো মোকাম,সুতরাং গাও, বেহেশতি বন্ধুয়া আমার,ওরেব...