ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে করা সকল মামলা বাতিল করো এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা-স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত করো!

রাষ্ট্রচিন্তার পক্ষ থেকে আমরা প্রথমেই বলতে চাই, মানুষের কথা বলার অধিকার রাষ্ট্র সৃষ্টি করে নাই, রাষ্ট্র তা কাড়তেও পারেনা। বরং মানুষ রাষ্ট্র সৃষ্টি করে এইসব অধিকার নির্বিঘ্নে ভোগ করার জন্য।

উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে ‘রাষ্ট্রচিন্তা’র বক্তব্যের সম্প্রসারিত (শেষ) অংশ

প্রিয় দেশবাসী ও বন্ধুগণ, আমাদের সালাম ও শুভেচ্ছা জানবেন। গত ১১ই মে ২০২০ তারিখে রাষ্ট্রচিন্তার পক্ষ থেকে একটি বিবৃতি প্রকাশ করা হয়। এতে অনেকের কাছে...

উদ্ভূত পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রচিন্তার বিবৃতি

একই সময়ে গত ১০ই মে ২০২০ তারিখে রাষ্ট্রচিন্তা ও বন্ধুজনের পক্ষ থেকে “সাদা পোশাকে তুলে নেয়া বন্ধ, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে গ্রেফতারকৃত সকলের মুক্তি, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল এবং গণবিরোধী আইন বানানোর সাংবিধানিক ব্যবস্থা সংস্কারের দাবীতে সারাদেশে প্রতিবাদী মানববন্ধন" এর ডাক দেওয়া হয়। এই ডাকে সাড়া দিয়ে ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাব, মোহাম্মদপুর, টিকাটুলী, উত্তরাসহ সারাদেশের প্রায় সবগুলি বিভাগীয় শহর এবং অনেকগুলি জেলা ও উপজেলায় প্রতিবাদ সমাবেশ ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। প্রেসক্লাবের সেই আয়োজনে বিভিন্ন সংগঠন, আক্টিভিষ্ট, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের কর্মী ও সমাজের নানা শ্রেণী-পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করেন। সেখানে অংশগ্রহণকারী কিছু সংগঠন ও ব্যক্তিদের নিয়েও নানা মাধ্যমে কথা উঠেছে। রাষ্ট্রচিন্তা মনে করে তার সম্পর্কে অস্পষ্টতা ও বিভ্রান্তি দূর করা এই আন্দোলনে শামিলদের একটা কর্তব্যও বটে।