‘পাটশিল্প বাঁচানোর শ্লোগানের চাইতে পাটশ্রমিকদের বাঁচানোর শ্লোগানটা জরুরী’

পাটশিল্পের ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তার কারণ দেখি না। তাই, পাটশিল্প বাঁচানোর শ্লোগানের চাইতে পাটশ্রমিকদের বাঁচানোর শ্লোগানটা জরুরী। রাষ্ট্রের টাকা, রাষ্ট্রের সম্পদ- মানে জনগণের টাকা, জনগণের সম্পদ। জনগণের পকেট কাঁটার এই আয়োজন বন্ধের দাবি তোলা খুব জরুরী!

বাংলাদেশে পাটশিল্প বিনাশের দায় কার

বিশ্বব্যাংকের সেই সংস্কার কর্মসূচিতে আশাবাদ প্রচার করা হয়েছিল যে, সংস্কার শেষ হতে হতেই পুরো খাত ব্যক্তিমালিকানাধীনে চলে যাবে। বলা হয়েছিল, এসবের মধ্য দিয়ে উৎপাদনশীলতা বাড়বে, কর্মসংস্থান বাড়বে এবং এই খাতের উন্নয়ন ঘটবে। পরিস্কার দেখা গেল- অনেক কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে, উৎপাদনশীলতা কমেছে, কর্মসংস্থান ৮০ শতাংশ কমে গেছে আর সব মিলিয়ে শিল্প প্রসারের বদলে গুরুতর সংকোচন ঘটেছে।